২৪ জন ডুবুরি জমজম কূপের তলদেশে গিয়ে নিয়ে এলেন অজানা তথ্য!
অনলাইন ডেস্ক:
জান্নাত থেকে আসছে জমজম কূপের পানি! ২৪ জন ডুবুরি জমজম কূপের তলদেশে গিয়ে নিয়ে এলেন অজানা তথ্য!
মহান আল্লাহ পাকের কুদরত দেখে অবাক বিজ্ঞানীরা ! বাদশাহ খালেদের শাসনামলে ষাটের দশকে আধুনিক যন্ত্রপাতির দিয়ে জম জম কুপটি পরিষ্কার কারার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
পরিষ্কারের কাজটি তত্বাবধান করে ছিলেন প্রকৌশলী “ইয়াহইয়া কোশক”
তাঁর প্রদত্ত বিবরণ থেকে জানা যায়, বড় ধরনের কয়েকটি পাথরের তলদেশ থেকে প্রবল বেগে পানি উৎসারিত হচ্ছে। সবচাইতে বড় পাথরের উপর স্পষ্ট আরবী হরফে “বিসমিল্লাহ্” কথাটি উৎকলিত রয়েছে।
রাসুলুল্লাহর (সাঃ) এর দাদা আবদুল মুত্তালিব-এর সময় কূপের গভীরতা ছিল মাত্র ১৪ ফুট। খলিফা মামুনুর রশীদের আমলে পুনরায় খনন করা হয় এই জম জম কূপ।
এ সময় পানির নিঃসরণ খুব বেড়ে গিয়েছিল। এমনকি কূপের বাইরে পানি উপচে পড়া শুরু করেছিল। দীর্ঘ কয়েক শতাব্দী পর সৌদি সরকার আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে কূপটি পুনঃখনন করেন।
২৪ জন ডুবুরি কূপের তলদেশে গিয়েছিলেন তা পরীক্ষা- নিরীক্ষা করার জন্য। ডুবুরিরা দেখতে পান সেখানে রং-বেরংয়ের মাটির স্তর জমাট বেঁধে আছে।আর অবিরাম নির্গত পানিকে পরিশোধন করছে। তারা আল্লাহর এ কুদরত দেখে বিস্মিত হন।
Explore Youth Opportunities worldwide:
01. Apply to Study Visit to UN-Headquarters in Vienna, Austria
02. Call for Erasmus+ International Volunteer Youth Awards
03. Apply for 2021 Asia Social Impact Incubation Program
04. Call for Applications at 4th ASEF Young Leaders Summit 2021
05. The Rhodes Scholarship 2021 for Postgraduate Study at the University of Oxford in UK
বর্তমানে জম জম কূপের গভীরতা ৫১ ফুট।
এক নজরে জম জম কূপঃ
▪️আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
▪️ভারী পানি উত্তোলনের মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার পানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিক সৃষ্টির সূচনাকালের ন্যায়।
▪️পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি, জন্মায়নি কোন ছত্রাক বা শৈবাল।
▪️সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে, মাত্র ১১ মিনিটেই
আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
▪️এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকে একই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মওসুমে পানির ব্যবহার কয়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
▪️সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।
▪️এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমান অন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এই পানি শুধু পিপাসাই মেটায় না, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
▪️এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমান বেশী থাকার কারণে এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।
▪️এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।