Next Post
- Facebook Comments
- Disqus Comments
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.
নিউজ ডেস্ক:
গবেষকরা পাঁচ ধরণের মাস্কের ওপর গবেষণা করে দেখেছেন। তারা বলছেন কোনো ধরণের মাস্কই যথেষ্ট নয়, যদি না সামাজিক দূরত্ব থাকে। কোনো ব্যক্তি হাঁচি দিলে বা কাশলে শুধু মাস্কে সংক্রমণ আটকাবে না। এর জন্য প্রয়োজন সামাজিক দূরত্ব। কমপক্ষে ৬ফুট দূরত্ব থাকা বাঞ্ছনীয়।
নিউ মেক্সিকো স্টেট ইউনিভার্সিটির অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর কৃষ্ণা কোটা জানাচ্ছেন মাস্ক কিছুটা কাজে আসলেও, তা সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেয় না। যদি দুই ব্যক্তি কাছাকাছি থাকেন ও সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে, তবে তা আটকানো যাবে না। একমাত্র সামাজিক দূরত্বই তা করতে পারে। গবেষকরা টু লেয়ার ক্লথ মাস্ক, সার্জিকাল মাস্ক, এন-৯৫ মাস্ক নিয়ে গবেষণা চালান। প্রতিটিই কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে, তবে সামাজিক দূরত্বের সাথে। তাই গবেষকদের দাবি সামাজিক দূরত্ব না থাকলে মাস্ক পরা বৃথা।
গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিটি মাস্কই প্রচুর পরিমাণ ড্রপলেটকে আটকে ফেলতে পেরেছে। কাপড়ের মাস্কগুলো সাড়ে তিন শতাংশের বেশি ড্রপলেট প্রতিহত করতে পেরেছে। এন-৯৫ মাস্কগুলো ১০০ ভাগ ড্রপলেটকে বাধা দিতে পেরেছে।
গবেষকরা বলছেন, কোভিড আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি হাঁচি-কাশি দিলে তা থেকে কম ড্রপলেট ছড়ালেও ছয় ফুটের কম দূরত্বে থাকা লোকজনও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। গবেষকদের তথ্য অনুযায়ী, একবার হাঁচি দিলে ২০ কোটি ক্ষুদ্র ভাইরাস কণা ছড়িয়ে পড়ে। তবে একজন ব্যক্তি কতটুকু অসুস্থ তার ওপর এই মাত্রা নির্ভর করে।
তারা বলছেন, মাস্ক অনেক বেশি পরিমাণ ক্ষুদ্র ভাইরাস কণাকে আটকাতে পারে। তবে যেসব ক্ষুদ্র কণাকে মাস্ক ঠেকাতে পারে না সেগুলো আক্রান্ত ব্যক্তির কাছাকাছি থাকা লোকজনকেও অসুস্থ করে তুলতে পারে।
Next Post
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.